প্রধান বিচারপতি ইয়াহিয়া আফ্রিদির নেতৃত্বে তিন সদস্যের বেঞ্চ—বিচারপতি মুহাম্মদ শফি সিদ্দিকী ও মিয়াঙ্গুল হাসান আওরঙ্গজেব আজ মামলাগুলোর শুনানি পুনরায় শুরু করেন। এসময় ইমরানের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন ব্যারিস্টার সালমান সফদার। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন পাঞ্জাবের বিশেষ প্রসিকিউটর জুলফিকার নকভি।
পিটিআই সুপ্রিম কোর্টের এ রায়কে স্বাগত জানিয়েছে। এক এক্স বার্তায় তারা এটিকে ‘ইমরান খানের জন্য বিজয়’ হিসেবে অভিহিত করেছে। তবে, জামিন পাওয়া সত্ত্বেও ইমরান খান এখনই মুক্তি পাবেন না, কারণ তার বিরুদ্ধে আরও একাধিক মামলা রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে রাষ্ট্রীয় উপহার আত্মসাত ও দুর্নীতির মামলাও।
আরও পড়ুন:
ইমরান খান ২০২২ সালে অনাস্থা ভোটে প্রধানমন্ত্রিত্ব হারান এবং ক্ষমতায় বসেন শেহবাজ শরীফ। ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর তার বিরুদ্ধে একের পর এক মামলা দায়ের করা হয়। এছাড়া তার দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) অনেক নেতাকেও এমন মামলায় জর্জরিত করা হয়েছে।
২০২৩ সালের মে মাসে ইমরানকে স্বল্প সময়ের জন্য গ্রেপ্তার করা হয়। এ গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে তার সমর্থকরা রাওয়ালপিন্ডিতে সেনাবাহিনীর সদরদপ্তরসহ অন্যান্য স্থানে হামলা ও ভাঙচুর চালান।