ঘটনাস্থলে দ্রুত ছুটে যায় ফায়ারসার্ভিস। ১১টি ফায়ার ইঞ্জিন দিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা চলে। পুলিশ ও ফায়ারসার্ভিসের পাশাপাশি জরুরি সেবা কর্মকর্তারাও ঘটনাস্থলে উদ্ধারকাজে নিযুক্ত হন।
অ্যাম্বুলেন্সে করে হতাহতদের দ্রুত নিয়ে যাওয়া হয় নিকটস্থ সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে। আহতদের মধ্যে অনেকের অবস্থাই আশঙ্কাজনক। হতাহত কর্মীরা ওড়িশা, উত্তর প্রদেশসহ বিভিন্ন রাজ্যের বাসিন্দা।
এ ঘটনায় আতঙ্কিত হয়ে রাসায়নিক ইউনিট ও সংলগ্ন অন্যান্য কারখানা ছেড়ে বেরিয়ে যান কর্মীরা।