ক্ষতিগ্রস্ত বিমানগুলোর মধ্যে রয়েছে, টিইউ-৯৫, টিইউ-২২এম৩ এবং নজরদারি বিমান এ-৫। এতে রাশিয়ার আর্থিক ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ সাত বিলিয়ন ডলার ছাড়াবে বলে দাবি ইউক্রেনের।
হামলার একটি লক্ষ্যবস্তু ছিল সাইবেরিয়ার ইর্কুতস্ক ওবলাস্টে অবস্থিত বেলায়া বিমানঘাঁটি। যা ইউক্রেন থেকে চার হাজার কিলোমিটারেরও বেশি দূরে।
যুদ্ধ শুরুর পর রাশিয়ার ভেতরে এটাই ইউক্রেনের সবচেয়ে ধ্বংসাত্মক ড্রোন হামলা। যেখানে ১১৭টি ড্রোন দিয়ে আক্রমণ চালানোর দাবি করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি।
এটাকে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড হিসেবে আখ্যা দিয়েছে মস্কো। অথচ একইদিনে এক রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় একটি প্রশিক্ষণ ঘাঁটিতে ১২ জন ইউক্রেনীয় সেনা নিহত ও ৬০ জনের বেশি আহত হয়েছেন।
এর পরপরই ইউক্রেনীয় স্থলবাহিনীর প্রধান মেজর জেনারেল মিখাইলো দ্রাপাতি পদত্যাগ করেন। এ অবস্থায় যুদ্ধবিরতি ইস্যুতে আজ (সোমবার, ২ জুন) তুরস্কে হতে যাওয়া বৈঠকের অগ্রগিতি নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে।