পারভেজের পরিবারের দাবি, রাজনৈতিক কোনো উদ্দেশ্যে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে তাকে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে। এসময় ওই ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের গাফলতি ছিল বলে জানায় তার পরিবার।
তারা জানান, প্রথম দফা ঘটনার পর ঝুঁকি আঁচ করতে পেরে প্রশাসনের কাছে নিরাপত্তা চেয়েছিল পারভেজ। তবে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তা এড়িয়ে যায়। এসময় প্রশাসনের কাছে পারভেজ হত্যায় জড়িত ৩ জনের সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করে পরিবার।
শনিবার বিকেলে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের এক পর্যায়ে পারভেজের বুকে ধারালো বস্তু দিয়ে আঘাত করা হলে তার মৃত্যু হয়।