মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এন্টি টেররিজম ইউনিটের পুলিশ পরিদর্শক কে. এম. তারিকুল ইসলাম প্রত্যেকের সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনেন, মালয়েশিয়া সরকার তাদের বিরুদ্ধে জঙ্গি সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ তুলে পাসপোর্ট জব্দ করে দেশে পাঠিয়ে দেয়। তাই দেশের ভাবমূর্তি যাতে ক্ষুণ্ন না হয়, এজন্য তাদের সঙ্গে কোনো ধরনের জঙ্গি সংশ্লিষ্ট আছে কি না তা খুঁজে দেখতে ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়।
আরো পড়ুন:
পরে রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামি পক্ষের আইনজীবীদের যুক্তিতর্ক শেষে আদালত বলেন, ‘জড়িত বা জড়িত নয়— এটার জন্য সুষ্ঠু তদন্ত দরকার। এটা একটা দেশের সঙ্গে আরেকটা দেশের সম্পর্কের বিষয়।’
তাই আদালত সবদিক বিবেচনা করে অভিযুক্তদের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
আরো পড়ুন:
রিমান্ডে যাওয়া চারজনের মধ্যে তিনজনকে শুক্রবার মালয়েশিয়া থেকে দেশে ফেরত পাঠানো হয়। তারা হলেন-নজরুল ইসলাম সোহাগ, মোহাম্মদ রেদোয়ানুল ইসলাম, জাহেদ আহমেদ।
এছাড়া মাহফুজকে সোমবার কুমিল্লা থেকে গ্রেপ্তারের তথ্য দিয়েছে পুলিশ।