এই অ্যাপটি নির্বাচনের স্বচ্ছতায় সহায়ক হবে বলে মনে করেন নির্বাচন কমিশনাররা। নির্বাচন কমিশনের প্রথম ডিজিটাল এই সেবার মাধ্যমে জানা যাবে বিভাগভিত্তিক আসনের তথ্য, কোন আসনে কে কে প্রার্থী, কতটি কেন্দ্র এবং ভোটার সংখ্যা, পাশাপাশি প্রার্থীদের হলফনামা, আয়কর সম্পর্কিত তথ্য, নির্বাচনী ব্যয় ও ব্যক্তিগত সম্পদের বিবরণী। সবই সংরক্ষিত ও প্রকাশিত থাকবে এই অ্যাপে।
নির্বাচন ব্যবস্থাপনা অ্যাপের পাশাপাশি উদ্বোধন করা হয় অনলাইনে মনোনয়নপত্র দাখিলের পদ্ধতি ওএনএএস। নির্বাচন কমিশন বলছে, এর মাধ্যমে মনোনয়নপত্র দাখিলে বাধা দেয়ার সুযোগ কিংবা আচরণবিধি লঙ্ঘনের সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পাবে বাংলাদেশ।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সিইসি বলেন, 'স্মার্ট নির্বাচন ব্যবস্থাপনা অ্যাপটি ভারতের অনুকরণে করা হলেও বাংলাদেশের অ্যাপটি হবে অনেক বেশি তথ্যবহুল।' তিনি আরও বলেন, 'অনলাইনের এসব পদ্ধতির মাধ্যমে বন্ধ হবে ভোটের অনিয়ম। নির্বাচনে বেশি কিছু হলে, তাও বিশ্লেষণের সুযোগ থাকবে। আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেই অ্যাপের মাধ্যমে ভোটের সব কর্মকাণ্ড তদারকি করবে নির্বাচন কমিশন।'