এর আগে, গতকাল (বুধবার, ৭ মে) দিবাগত রাত ৩টা ৫ মিনিটে থাই এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে দেশ ছাড়েন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ। এরপরই এ ঘটনায় শুরু হয় আলোচনা-সমালোচনা।
মামলা থাকার পরও আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘দায়ী’ করেন জাতীয় নাগরিক পার্টির মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ।
আরও পড়ুন-
প্রসঙ্গত, আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা রয়েছে। গত ১৪ জানুয়ারি কিশোরগঞ্জ সদর থানায় তার বিরুদ্ধে এই মামলাটি দায়ের হয়। তিনি ছাড়াও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, ওবায়দুল কাদেরের নামও রয়েছে মামলাটিতে।
১৪ জানুয়ারি আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে মামলা হওয়ার আগে কিশোরগঞ্জ জেলায় আওয়ামী লীগ নেতাদের আসামি করে প্রায় অর্ধশত মামলা হয়। তবে সেসব কোনো মামলাতেই আবদুল হামিদকে আসামি করা হয়নি।
সীমান্তে অনুপ্রবেশ নিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশের কেউ ভারতে থাকলে প্রোপার চ্যানেলে দেশে আসবেন, ভারতের কেউ থাকলে প্রোপার চ্যানেলে যাবেন।’
উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের স্ট্যাটাসের প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, ‘সরকারের ভেতরে যারা আছেন, সংখ্যাগরিষ্ঠ মতের ভিত্তিতেই সিদ্ধান্ত হয়।’
আরও পড়ুন-
উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘গণমাধ্যমে ভুল সংবাদ আসলে পার্শ্ববর্তী দেশ সুযোগ নেয়। তদবিরবাজদের থানায় ঢুকতে দেয়া হবে না। দোষীদের শাস্তি হবে, নির্দোষ মানুষ যাতে কষ্ট না পায়।’