প্রেস উইং জানায়, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগে ব্যয় সংকোচন হয়েছে প্রায় ১০ হাজার ৮৫৪ কোটি ৩২ লাখ টাকা। সেতু বিভাগের ব্যয় কমানো হয়েছে ৭ হাজার ৫৩৭ কোটি টাকা। রেলপথ মন্ত্রণালয়ের বাজেট থেকে কাটা হয়েছে ৮ হাজার ৩৬ কোটি ৯০ লাখ টাকা। বিদ্যুৎ বিভাগে ব্যয় সংকোচন করা হয়েছে ৭ হাজার ৪৫৪ কোটি ৩১ লাখ টাকা এবং জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিভাগের ব্যয় কমানো হয়েছে সর্বোচ্চ ১২ হাজার ৪২৫ কোটি ৫১ লাখ টাকা।
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় জানিয়েছে, বর্তমান আর্থিক বাস্তবতায় রাষ্ট্রীয় ব্যয় কমিয়ে তা অধিক জরুরি খাতে পুনর্বিন্যাস করাই এই সিদ্ধান্তের মূল লক্ষ্য।
আজ সকালে প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আজাদ মজুমদার তার ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প পুনর্মূল্যায়ন করে দেখা গেছে যে, প্রায় সব প্রকল্পেই অযৌক্তিকভাবে প্রাক্কলন ব্যয় ধরা হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার এ খরচ কমিয়ে এনেছে।
আজাদ মজুমদার আরো লেখেন, এই টাকাটা লুটপাটের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছিল। সরকার জনগণের এই টাকাটা বাঁচিয়ে দিয়েছে। এই টাকা দিয়ে জ্বালানি খাতে সব বকেয়া মিটিয়ে দিয়ে শূন্যে নামিয়ে আনা হয়েছে।