নিহত নাজিয়া তৃতীয় শ্রেণিতে আর নাফি প্রথম শ্রেণিতে পড়ত। তারা বাবা-মায়ের সঙ্গে উত্তরার কামারপাড়া এলাকায় থাকত বলে জানা গেছে।
আরও পড়ুন:
রাতেই বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জাতীয় বার্ন প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান। তিনি বলেন, ‘উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দগ্ধ নাফি রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আইসিইউতে মারা যায়। তার শরীরের ৯৫ শতাংশ ফ্লেইম পুড়ে গিয়েছিল। অন্যদিকে সোমবার রাত তিনটার দিকে তার বোন নাজিয়া মারা যায়। তার শরীরের ৯০ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল।’