তিনি বলেন, ‘প্রোক্লেমেশন ও চার্টার নিয়ে কাজ হচ্ছে। আগামী পাঁচই অগাস্ট জুলাই গণঅভ্যুত্থানের প্রথম বর্ষপূর্তি। জুলাই চার্টারটাকে ফাইনালাইজ করার জন্য আজকে খুবই সিরিয়াস মিটিং হচ্ছে। আগামী পাঁচ-ছয়টা দিনে আমরা বুঝবো সামনে কোথায় যাচ্ছি। একটা বিষয় নিশ্চিত থাকেন, ইলেকশন দেরি হবে না।’
তিনি দাবি করেন, ‘জুডিশিয়ারিতে যুগান্তকারী কাজ হয়েছে। অর্থনৈতিক দুর্যোগ থেকে স্থিতিশীল আনা ছিল চ্যালেঞ্জ যা, এ সরকার করতে পেরেছে।’
আরও পড়ুন:
প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘এক বছরে কতটুকু সফল কতটুকু ব্যর্থ তা আপনারাই মূল্যায়ন করবেন। আমরা বিধ্বস্ত দেশ পেয়েছি। এ সরকার চেষ্টা করেছে সিস্টেমে আনতে। সে হিসেবে এ সরকার সফল।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব বলেন, ‘উনি প্রথমে বলেছিলেন ইলেকশন এপ্রিলের ১৫ দিনের মধ্যে হবে। পরবর্তীতে আমরা লন্ডনে বলেছি যদি অনেকগুলো সংস্কার হয় এবং ট্রায়ালের কাজ এগিয়ে যায় তবে এটা ফেব্রুয়ারিতে হবে। আমরা সেই জায়গায় এখনো আছি। এটার একটা দিন দেরি হবে না। চার্টার বা প্রোক্লেমেশন যাই হোক না কেন, যেটা যেভাবেই চার্টারটা অ্যাডপ্টেড হোক না কেন, ইলেকশন তার সময়মতো হয়ে যাবে।’