ড. আলী রীয়াজ বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনা করে ঐকমত্যের ভিত্তিতে রচিত স্বাক্ষরিত সনদের বাধ্যবাধকতা নিশ্চিত করা হবে। প্রথম পর্বে রাজনৈতিক দলগুলোর ব্যাপক মতপার্থক্যের জন্যই দ্বিতীয় দফার আলোচনায় যেতে হয়েছিলো। তবে গুরুত্বপূর্ণ দলগুলো নমনীয়তা দেখানোয় অনেক বিষয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা সম্ভব হয়েছে।’
এসময় নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার, বিচার বিভাগ সংস্কার, দুর্নীতি দমন কমিশন, জনপ্রশাসন ও পুলিশ সংস্কার কমিশনের ঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলো নির্বাহী সিদ্ধান্ত বা অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে বাস্তবায়ন সম্ভব বলেও জানান তিনি।
আরও পড়ুন:
সংস্কার বাস্তবায়ন সম্ভব হলেই জুলাই অভ্যুত্থানের বীর সেনাদের রক্তের ঋণ শোধ হবে বলেও মন্তব্য করেন অধ্যাপক আলী রীয়াজ।