মো. সানাউল্লাহ বলেন, ‘আইন প্রয়োগকারী সংস্থা হিসেবে স্বতন্ত্র বাহিনীকে যুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। ইভিএম বাতিল করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে এবং না ভোটের বিধান ফিরিয়ে আনা হয়েছে। ফল স্থগিত এবং বাতিল নিয়ে পুনঃস্থাপনের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। এতে কমিশন এক বা একাধিক বা সমস্ত ফল বাতিল করতে পারবে।’
ভোটের সময় সংবাদকর্মীদের থাকার বিষয়ে সানাউল্লাহ বলেন, ‘গণমাধ্যমকর্মীরা ভোট গণনার পুরো সময় কেন্দ্রে থাকতে পারবেন, মাঝপথে বের হতে পারবেন না।’
তিনি বলেন, ‘প্রার্থীর অডিট রিপোর্ট সুনির্দিষ্টভাবে করা হয়েছে। ইসি প্রয়োজন অনুযায়ী তা করতে পারবে। এআই অপব্যবহার রোধে সবার ব্যাপারে ব্যবস্থা নেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।’
এছাড়া রাজনৈতিক দলের কার্যক্রম স্থগিত বা নিবন্ধন স্থগিতের বিষয়টিও আরপিওতে যুক্ত করা হয়েছে বলে জানান নির্বাচন কমিশনার।
তিনি জানান, হলফনামায় মিথ্যা তথ্য দিলে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনে প্রার্থীতা বাতিল করা হবে। নির্বাচনের পরও এ বিষয়ে সুপারিশ করা যাবে। একজন প্রার্থী কতগুলো আসনে নির্বাচন করতে পারবে তা ঐকমত্য কমিশনের মধ্য দিয়ে আসতে পারে বলেও জানান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) আবুল ফজল।