আজ (সোমবার, ২৫ আগস্ট) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, ‘বহিবির্শ্বের কথা ভাবলে অটোরিকশা এভাবে চলতে দেয়া উচিত না। অটোরিকশার বৈদ্যুতিক ব্যবহার পুরোপুরি বন্ধ করা সম্ভব নয়, কারণ এতে হাজারো মানুষের কর্মসংস্থান বিপন্ন হবে। তাই সরকার মাঝারি সমাধান অবলম্বন করে কার্যকর ব্যবস্থা নেবে।’
উপদেষ্টা জানান, ফিটনেসবিহীন গাড়ি ডাম্পিং করা হচ্ছে এবং নতুন গাড়ি সহজ শর্তে ঋণপুষ্টি সুবিধা পাবে। এছাড়া বর্ষাকালে গুরুত্বপূর্ণ সড়কের অবস্থা খারাপ হওয়ার কারণে প্রথমে জাতীয় মহাসড়ক, তারপর আঞ্চলিক সড়ক মেরামতের কাজে প্রাধান্য দেয়া হবে। ঢাকা-সিলেট ও ঝিনাইদহ-ঢাকা মহাসড়কের নির্মাণ কাজ কিছু জমি অধিগ্রহণ ও সেবাখাত সংক্রান্ত সমস্যার কারণে ধীরগতিতে এগোচ্ছে, যা ভারতের ক্রেডিট লাইনের মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা চলছে।
আরও পড়ুন:
তিনি বলেন, ‘খারাপ রাস্তা দ্রুত সমাধান করা সম্ভব নয়; দীর্ঘস্থায়ী সমাধানের জন্য কাজ করা হবে। সারাদেশে ১ হাজার ৫০০ কিলোমিটার মহাসড়ক খারাপ অবস্থায় আছে। সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ সড়কের মেরামত সম্পন্ন হবে।’
এছাড়া এলজিআরডি সচিব জানান, ঢাকা সিটির অটোরিকশার জন্য নতুন নীতিমালা প্রণয়ন করা হয়েছে এবং চালকদের সচেতন করতে পাইলট প্রকল্প শুরু হয়েছে।