ঘুষ, দুর্নীতি, শারীরিক নির্যাতন ও হয়রানির অভিযোগে কারখানার ট্রেড ইউনিয়নের নেতাদেরকে বহিষ্কারের দাবিতে গত কয়েকদিন ধরে ক্ষোভ প্রকাশ করে আসছিলেন সাধারণ শ্রমিকরা।
এর জেরে আজ (শনিবার, ১২ জুলাই) সব ধরনের কার্যক্রম বন্ধ করে বেআইনি ধর্মঘটে অংশ নেয় তারা। এতে শ্রম বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয় ও সার্বিক উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়।
বিষয়টি সমাধানের জন্য শ্রমিকদের সাথে আলোচনায় বসে শিল্প পুলিশ, সেনাবাহিনী ও বিকেএমইএ। সকাল থেকে তিন দফায় আলোচনার পরও কোনো সমাধান না হওয়ায় বাংলাদেশ শ্রম আইনের ১৩ (১) ধারা অনুযায়ী কারখানা বন্ধের এ ঘোষণা দেয় কারখানা কর্তৃপক্ষ।