তিনি বলেন, ‘সব ষড়যন্ত্রের বেড়াজাল ছিন্ন করে অধিকার হারা মানুষগুলো অধিকার ফেরত পাবে সে ব্যবস্থা নিশ্চয়ই অন্তর্বর্তী সরকার করবে। জনগণ সিদ্ধান্ত নিবে আগামীতে তাদের সেবা করার জন্য কাকে দায়িত্ব দিবে। কোনো অবস্থাতেই জনগণের সিদ্ধান্ত আপনারা নিজেরাই নেওয়ার চেষ্টা করবেন না, জনগণকে তাদের অধিকার প্রয়োগ করার সুযোগ দিন।’
ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেন, ‘জনগণের ক্ষমতা, জনগণের প্রতি আস্থা রাখুন, স্বৈরাচারের মত জনগণের প্রতি আস্থাহীনতায় ভুগলে ভবিষ্যৎ কী হয় তা কিন্তু অতীত বলে দিয়েছে। অবিচার, অত্যাচার, অন্যায় যা হয়েছে তার প্রচলিত আইনে বিচার হবে।‘
তিনি বলেন, ‘মব জাস্টিস করা যাবে না। বিচার নিজের হাতে তুলে নেওয়ার মাঝে দেশে শান্তিশৃঙ্খলা আসবে না, শান্তি আসবে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে। যে কারণে স্বৈরাচার পালিয়েছে। ঠিক একই জিনিস যদি কেউ পুনরাবৃত্তি করার চেষ্টা করে তারা স্বৈরাচারের দোসর এবং ষড়যন্ত্রকারী।’
অন্যদলের আদর্শে বিশ্বাসী ও আন্দোলন সংগ্রামে বাঁধা দিয়েছে এমন ব্যক্তিদের দলে সদস্য পদ না দেওয়ার আহ্বানও জানান তিনি।
এসময় জেলা বিএনপির নেতা অধ্যাপক আকরাম হোসেন মন্ডল, হাকিমপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি ফেরদৌস রহমান, হাকিমপুর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন শিল্পী, উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রেজা আহমেদ বিপুল, হাকিমপুর পৌর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ফরিদ খান, সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হোসেনসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।