এর মধ্যে ৪ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সঙ্গে ‘সাহসী সাংবাদিক সমিতি: অভ্যুত্থানের দিনলিপি’ আলোচনা সভা, ৭ থেকে ১৪ জুলাই শহীদদের কবর জিয়ারত, শহীদ ও আহত পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ উপলক্ষ্যে ‘স্বজনের সঙ্গে মোলাকাত’ সপ্তাহ পালন, ১৪ জুলাই নারীর নেতৃত্বে দূরীভূত অন্ধকার, ১৬ ও ১৭ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিরোধ দিবস, ১৮ জুলাই প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্দোলনকারীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা, ২১ জুলাই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় উল্লেখযোগ্য।
এ কর্মসূচিতে আরো আছে, ২৫ জুলাই গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী পথ শিশু, রিকশাওয়ালা, শ্রমিকদের সঙ্গে আনন্দ উৎসব, ২৬ জুলাই সারা দেশজুড়ে গ্রাফিতি অঙ্কন, ৩১ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট জুলাই এক্সিবিশন।
এসময় জাহিদ আহসান বলেন, ‘জুলাই কেবল একটি গণঅভ্যুত্থান নয়, এটি আমাদেরকে নতুন যুগের দিকে ঠেলে দিয়েছে। তিনি বলেন, ‘সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক ভাবে জুলাইকে টিকিয়ে রাখার দায়িত্ব আমাদের সবার।’ ক্যাম্পাসগুলোতে দ্রুত ছাত্র সংসদ নির্বাচনও জানান তিনি।