এর আগে বিকেল থেকে দুই নম্বর গেট বিপ্লব উদ্যানে সমাবেশে যোগ দিতে নগরীর বিভিন্ন ওয়ার্ড এবং আশপাশের উপজেলা থেকে নেতাকর্মীরা জড়ো হতে থাকেন। মিছিলে মিছিলে কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয় সমাবেশ স্থল। রাত আটটায় সমাবেশ স্থলে পৌঁছায় পদযাত্রা। এরপর একে একে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় নেতারা।
এসময় এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী কক্সবাজারে সত্য উন্মোচন করেছেন, তাই বিভিন্ন জায়গায় এনসিপিকে বাধা দেয়া হচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘চট্টগ্রাম ফ্যাসিস্টদের তাড়িয়েছে, নতুন করে কেউ ফ্যাসিস্ট হতে চাইলে চট্টগ্রাম প্রতিরোধ করবে।’ লড়াই সংগ্রামে চট্টগ্রামের ভূমিকার কথা তুলে ধরে তিনি আরো বলেন, ‘চট্টগ্রাম বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের ভিত্তি, অর্থনীতির লাইফ লাইন, যদি চট্টগ্রামের দিকে কেউ চোখ তুলে তাকায় সমগ্র বাংলাদেশ বিদ্রোহ ঘোষণা করবে।’
এসময় এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ দেশে কলহ, ভঙ্গুর শিক্ষা ব্যবস্থা ও পাহাড় বনাম সমতল সংঘর্ষ দিয়ে গেছে। তরুণ প্রজন্মকে এসব সমস্যার সমাধান করতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘রাজা ছেলে রাজা হবে প্রজার ছেলে প্রজা হবে এ নিয়ম বাংলাদেশে থাকবে না।’ সমাবেশে আরো বক্তব্য রাখেন দলের মুখ্য সচিব আখতার হোসেনসহ কেন্দ্রীয় নেতারা।