তিনি বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামীর নির্ধারিত ওয়েবসাইট ও অ্যাপভিত্তিক ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে সাধারণ নাগরিকরা জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ে নীতিগত মতামত, সমস্যা ও প্রস্তাবনা জমা দিতে পারবেন। লিখিত মতামতের পাশাপাশি অডিও ও ভিডিও মাধ্যমেও মতামত প্রদানের সুযোগ থাকবে।’
আরও পড়ুন:
মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘প্রচলিত রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে ইশতেহার প্রণয়নে জনগণের সরাসরি অংশগ্রহণের সুযোগ সীমিত। ‘জনতার ইশতেহার’ কর্মসূচির মাধ্যমে সেই ধারা পরিবর্তন করে জনগণকে শুধু ভোটার নয়, বরং ইশতেহারের সহলেখক হিসেবে যুক্ত করাই এ উদ্যোগের মূল লক্ষ্য।’
তিনি বলেন, ‘এই কর্মসূচি তিনটি মৌলিক স্তম্ভের ওপর পরিচালিত হবে- প্রথমত, জনগণের সরাসরি অংশগ্রহণ: যেখানে নাগরিকরা অনলাইন ও ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে নিজেদের মতামত উপস্থাপন করবেন।
দ্বিতীয়ত, অনলাইন ইশতেহার প্রযুক্তিনির্ভর ও তথ্যভিত্তিক বিশ্লেষণ, যার মাধ্যমে সংগৃহীত মতামতগুলো শ্রেণিবিন্যাস, মূল্যায়ন ও অগ্রাধিকার নির্ধারণ করে অনলাইনে ইশতেহার প্রকাশ করা হবে।’
‘তৃতীয়ত, ডিজিটাল প্রমিজ : যেখানে ইশতেহারে দেওয়া প্রতিশ্রুতির অগ্রগতি ভবিষ্যতে জনসম্মুখে উপস্থাপনের ব্যবস্থা থাকবে। এর আওতায় একটি দ্বি-স্তরীয় ইশতেহার কাঠামো গড়ে তোলা হবে- একটি জাতীয় সমন্বিত ইশতেহার এবং অন্যটি সংসদীয় আসনভিত্তিক বা স্থানীয় ইশতেহার।’





