টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে দ্রুত পরিবর্তন হয় খেলার গতিপথ। ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ দোল খেতে থাকে প্রতিনিয়ত। উত্থান-পতনের গল্প লেখা হয় নিত্যনতুন। খেলার ধরন মেনে বাংলাদেশের জয়-পরাজয়ের হিসেবেও সেই ধারা অব্যাহত। যার প্রমাণ সবশেষ ১২ সিরিজে ৪ জয়ের বিপরীতে ৮টিতে হার।
তবে শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানকে ব্যাক টু ব্যাক সিরিজ হারানোর পর ধারাবাহিকতা না থাকার সেই পুরোনো বৃত্ত থেকে বের হয়ে আসার প্রত্যয় জানালেন বিসিবির সিনিয়র সহসভাপতি নাজমুল আবেদীন ফাহিম।
তিনি বলেন, ‘এক্সপেক্ট করছি কনসিসটেন্সি। এখন দেখার বিষয় কনসিসটেন্সি ধরে রাখতে পারছি কি না। আশা করছি যে সেটাই হবে।’
ভালো পারফরম্যান্স অব্যাহত রাখার চেষ্টায় টাইগারদের বড় বাধা ব্যাটিং। পাকিস্তানকে হারিয়ে দেয়া সিরিজের শেষ ম্যাচেও ঘরের মাঠে ১০৪ রানে অলআউট হয় লিটনের দল। তিন দিনের রুদ্ধদ্বার অনুশীলনে শামীম পাটোয়ারী-জাকের আলীদের প্রতি বিশেষ মনোযোগ ব্যাটিং কোচ মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন ও ফিল সিমন্সের।
নেদারল্যান্ড সিরিজ সামনে রেখে বোলিং কোচ মুশতাক আহমেদও ব্যস্ত সময় কাটিয়েছেন রিশাদ হোসেন-তানভীর ইসলামদের সাথে। ডাচ সিরিজের প্রস্তুতির পাশাপাশি অবশ্য এশিয়া কাপের জন্যও প্রস্তুত হতে হবে টাইগারদের। কারণ এই সিরিজের পরপরই এশিয়ার শ্রেষ্ঠত্বের লইয়ে মাঠে নামতে হবে টাইগারদের।