অসাধারণ প্রত্যাবর্তনে আবার ফাইনালে ইংল্যান্ড। ৩৩ মিনিটে বোনান্সেয়া গোল করে এগিয়ে দেন ইতালিকে। সেই ব্যবধান তারা ধরে রাখে নির্ধারিত ৯০ মিনিট পেরিয়ে যোগ করা সময়ের আরও পাঁচ মিনিট।
কিন্তু এরপরই সর্বনাশ। বদলি নামা মিশেল আগেমাং ৯৬ মিনিটে গোল করে সমতায় ফেরান ইংল্যান্ডকে। এরপর অতিরিক্ত সময়ের শেষ মিনিটের আগে বদলি নামা আরেক ফুটবলার ক্লোয়ি কেলি গোল করলে ২-১ এ এগিয়ে যায় ইংল্যান্ড।
শেষ পর্যন্ত এ লিড ধরে রেখে নাটকীয় জয় পায় ইংল্যান্ড। এ নিয়ে টানা তিনটি বড় আসরের ফাইনালে ইংলিশ মেয়েরা। ইতালির সামনে ছিল ২৮ বছর পর ইউরোর ফাইনালে ওঠার হাতছানি। খুব কাছে গিয়েও হৃদয়ভাঙার যন্ত্রণায় পুড়তে হলো তাদের।