
সরকারি অনুমোদনহীন শত শত ক্লিনিক চলছে বগুড়ায়
বগুড়ায় অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে পাঁচ শতাধিক ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। যার বেশিরভাগেই নেই সরকার অনুমোদিত ডাক্তার ও মানসম্মত সরঞ্জাম। এসব ক্লিনিকে প্রতিনিয়তই প্রতারিত হচ্ছেন রোগীরা। বছরের পর বছর এই কার্যক্রম চললেও এসব বিষয়ে কিছুই জানেন না বলে দাবি সিভিল সার্জনের।

চাঁদপুরে ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে সরকারি সিরিঞ্জ জব্দ
চাঁদপুরে নিউ ইবনে সিনা ডায়াগনস্টিক সেন্টারে অভিযান চালিয়ে ৪৮৪ পিস সরকারি সিরিঞ্জ জব্দ করা হয়েছে। এ ঘটনায় ৩০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। আজ (রোববার, ২৫ মে) দুপুরে শহরের মাতৃপীঠ স্কুলের পাশে এ অভিযান চালায় জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আব্দুল্লাহ আল ইমরান অভিযানে নেতৃত্ব দেন।

কুষ্টিয়ায় দুই ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে ৫৫ হাজার টাকা জরিমানা
কুষ্টিয়ায় অভিযান পরিচালনা করে দুই ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে ৫৫ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ (মঙ্গলবার, ১৩ মে) দুপুরে শহরের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে এ জরিমানা করা হয়।

এক যুগ বন্ধ মেডিকেল টেকনোলজিস্ট নিয়োগ প্রক্রিয়া
এক যুগেরও বেশি সময় ধরে বন্ধ মেডিকেল টেকনোলজিস্ট নিয়োগ প্রক্রিয়া। সরকারি হাসপাতালগুলোতে দেড় লক্ষাধিক টেকনোলজিস্ট থাকার কথা থাকলেও আছে মাত্র ৮ হাজার। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সরকারি হাসপাতালে সেবা বন্ধ রেখে বেসরকারি খাতকে উৎসাহিত করা হচ্ছে। লাভজনক এ খাত ঢেলে সাজাতে জরুরি ভিত্তিতে ৪০ হাজার টেকনোলজিস্ট নিয়োগ দিলে সরকারে প্রতিমাসে রাজস্ব আয় হবে ১৫শ' কোটি টাকা। যাদের বেতন-ভাতা বাবদ মাসে খরচ হবে মাত্র ৮ কোটি টাকারও কম।

ওষুধ বিক্রি নেমেছে অর্ধেকে, চারদিনে ক্ষতি প্রায় ১৫০ কোটি টাকা
গেল কয়েকদিনে ওষুধ বিক্রি নেমেছে অর্ধেকে। এতে ওষুধ শিল্পে ক্ষতি প্রায় দেড়শো কোটি টাকা। আর যেসব ফার্মেসি খোলা রয়েছে সেখানেও বিক্রি কমেছে ৮০ শতাংশ পর্যন্ত। এদিকে চলমান পরিস্থিতিতে নিরবচ্ছিন্ন ওষুধ উৎপাদনও ব্যাহত হয়েছে।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পরিদর্শনে রংপুর বিভাগে স্বাস্থ্যমন্ত্রী
রংপুর বিভাগের বেশিরভাগ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেই পর্যাপ্ত জনবল। এসব হাসপাতালের সেবার মান দেখতে বিভাগের চার জেলার অন্তত ১০টি স্বাস্থ্যকেন্দ্র পরিদর্শনে দু'দিনের সফরে এসেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন। প্রথমদিন ঘুরে দেখেছেন দিনাজপুরের খানসামা ও বীরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স।

চুয়াডাঙ্গার হাসপাতালগুলোতে নেই নিজস্ব বর্জ্য ব্যবস্থাপনা
চুয়াডাঙ্গার সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোতে নেই নিজস্ব বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম। উন্মুক্ত স্থানেই ফেলা হচ্ছে ক্ষতিকর ও জীবাণুযুক্ত এসব বর্জ্য। এতে মারাত্মকভাবে দূষিত হচ্ছে পরিবেশ, বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি। এ জন্য স্বাস্থ্য বিভাগকে দুষছেন পরিবেশবিদরা। আর স্বাস্থ্য বিভাগ বলছে, দৃশ্যমান না থাকলেও সরকারিভাবে জেলার সব স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা রয়েছে।

অবৈধ ক্লিনিক-সেন্টার বন্ধের পরদিনই ফের চালু
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জারি করা ১০ দফা নির্দেশনা বাস্তবায়নে চলা অভিযানও কোনো কাজে আসছে না। বন্ধের পরদিনই ফের আগের মতোই চলছে রোগী ভর্তিসহ পরীক্ষা-নিরীক্ষাও। তাহলে স্বাস্থ্যখাতের অনিয়মের সমাধান কোথায়?