
ইরানের পরমাণু বাংকার ধ্বংস করতে পারে যে বোমা
ইরান-ইসরাইল সংঘাতের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের শক্তিশালী বোমারু বিমান ‘বি টু বোম্বার্স’ আর ‘বাঙ্কার বাস্টার বোমা জিবিউ ফাইভ সেভেন’ এখন আলোচনার তুঙ্গে। প্রতিরক্ষা বিশ্লেষকদের মতে, মাটির গভীরে ইরানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার সক্ষমতা শুধু এই বোমারু বিমান থেকে ফেলা বোমারই আছে। তারা বলছেন, একটি দুইটি নয়, লক্ষ্যবস্তু ধ্বংস করতে হলে সেখানে একটানা হামলা করতে হবে। তবে ইসরাইলের হয়ে যুক্তরাষ্ট্র সংঘাতে জড়াবে কি না, তা নিয়ে ওয়াশিংটন তৈরি করেছে ধোঁয়াশা।

তীব্র হামলার মধ্যেও অটল ইরান, আলোচনার আহ্বান পুতিনের
অভ্যন্তরীণ নানা সংকটের মধ্যেও ইরানি জনগণ তাদের নেতৃত্বের প্রতি আস্থাশীল। তীব্র হামলার পরও এখনও অক্ষত রয়েছে ইরানের ভূগর্ভস্থ পরমাণু কেন্দ্র। তাই তেল আবিবের উদ্দেশ্য পূরণ না হওয়ায় দুই পক্ষকেই আলোচনার বসার আহ্বান জানিয়েছেন রুশ প্রেসিডেন্ট। এ ছাড়াও ইরান এখন পর্যন্ত অস্ত্র সহায়তা চায়নি বলে দাবি করেন তিনি।

চেরনোবিল বিপর্যয়: সাধারণ এক পরীক্ষা ডেকে এনেছিল ভয়াবহতম বিপর্যয়
সাধারণ এক পরীক্ষা ডেকে এনেছিল ইতিহাসের ভয়াবহতম বিপর্যয়। ইউক্রেনের চেরনোবিল পরমাণু কেন্দ্রে মুহূর্তেই বিস্ফোরণে তেজস্ক্রিয়তা ছড়িয়ে পড়ে ইউক্রেন থেকে ইউরোপে। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় পরমাণু দুর্ঘটনা চেরনোবিল বিপর্যয়ের ৩৯ বছর পূর্তি আজ। পরমাণু কেন্দ্রটি অবস্থিত, ইউক্রেনের প্রিপিয়াত শহরে, যা এখন ভুতুড়ে নগরীতে পরিণত।

চেরনোবিল বিপর্যয়ের ৩৯ বছরপূর্তি কাল
সাধারণ এক পরীক্ষা ডেকে এনেছিলো ইতিহাসের ভয়াবহতম বিপর্যয়। ইউক্রেনের চেরনোবিল পরমাণু কেন্দ্রে মুহূর্তেই বিস্ফোরণে তেজস্ক্রিয়তা ছড়িয়ে পড়ে ইউক্রেন থেকে ইউরোপে। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় পরমাণু দুর্ঘটনা চেরনোবিল বিপর্যয়ের ৩৯ বছর পূর্ণ হতে যাচ্ছে আগামীকাল (শনিবার, ২৬ এপ্রিল)। পরমাণু কেন্দ্রটি অবস্থিত, ইউক্রেনের প্রিপিয়াত শহরে, যা এখন ভুতুড়ে নগরীতে পরিণত।

প্রথমবার ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ প্রকল্পের ছবি দিয়েছে উত্তর কোরিয়া
যুক্তরাষ্ট্রকে বার্তা দিতেই উত্তর কোরিয়া প্রথমবার ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ প্রকল্পের ছবি প্রকাশ করেছে বলে। বিশ্লেষকদের মতে, অপ্রতিরোধ্য গতিতে পারমাণবিক সক্ষমতা বাড়িয়ে যাচ্ছে দেশটি। পিয়ংইয়ংয়ের পারমাণবিক অস্ত্র কর্মসূচিতে কখনও স্বীকৃতি দেবে না বলে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া।

ইরানের হামলার প্রতিবাদ, তারপর!
ইরানের হামলার প্রতিবাদ কিভাবে করবে ইসরাইল তার ওপর নির্ভর করছে মধ্যপ্রাচ্যে কতদূর গড়াবে আঞ্চলিক এই সংঘাত। ইসরাইলের যুদ্ধসংক্রান্ত মন্ত্রিসভা থেকে আসতে পারে সিদ্ধান্ত। যেখানে নেতানিয়াহু'র সঙ্গে আলোচনা হয়েছে প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইওয়াভ গ্যালন্ত ও বেনি গ্যান্তজের সঙ্গে। বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের বিশ্লেষণ বলছে, নেতানিয়াহু দ্রুতই ইরানে হামলা না করলেও ইসরাইলের লক্ষ্য ইরানের পরমাণু কেন্দ্রগুলো।