প্রস্তাবিত-বাজেট
হাকিমপুর পৌরসভার প্রায় ২৬ কোটি ৭৮ লাখ টাকা বাজেট ঘোষণা

হাকিমপুর পৌরসভার প্রায় ২৬ কোটি ৭৮ লাখ টাকা বাজেট ঘোষণা

জনগণের ওপর নতুন করে কোনো ধরনের করারোপ ছাড়াই দিনাজপুরের হাকিমপুর (হিলি) পৌরসভার ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের জন্য ২৬ কোটি ৭৮ লাখ ২৮ হাজার ৪৬৫ টাকার প্রস্তাবিত বাজেট ঘোষণা করা হয়েছে। আজ (মঙ্গলবার, ১ জুলাই) বিকেল সাড়ে ৩টায় পৌর কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে পৌর প্রশাসক অমিত রায় এ বাজেট ঘোষণা করেন।

বাজেটে আয়ের লক্ষ্য পূরণে সরকারের নজর দেশি-বিদেশি ঋণে!

বাজেটে আয়ের লক্ষ্য পূরণে সরকারের নজর দেশি-বিদেশি ঋণে!

প্রস্তাবিত বাজেটে যে খরচ ধরা হয়েছে তার একটি বড় অংশ আসবে রাজস্ব আদায় থেকে। এর মধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ও এর বহির্ভূত খাত থেকে আয় ধরা হয়েছে ৫ লাখ ১৮ হাজার কোটি টাকা। যদিও এ লক্ষ্য পূরণ নিয়ে রয়েছে নানা প্রশ্ন। তাই ঘাটতি মেটাতে সরকারের নজর দেশি-বিদেশি ঋণের দিকে। যেখানে বড় অঙ্কের ব্যয় হবে পতিত আওয়ামী সরকারের রেখে যাওয়া ঋণ পরিশোধে। এসব দায় মেটাতে সরকার ঋণের দিকে ঝুঁকলেও পুরোপুরি তা থেকে সরে আসার পরামর্শ অর্থনীতিবিদদের। আয় বাড়িয়ে ঋণের বোঝা কমানোর কথা বলছেন তারা।

জমির বিনিয়োগে থাকছে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ, কমছে কর

জমির বিনিয়োগে থাকছে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ, কমছে কর

বাজেটে আগামী অর্থবছরের জন্য শুধু জমিতে বিনিয়োগের মাধ্যমে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ রাখা হয়েছে। সেই সঙ্গে আরো কমানো হয়েছে এ খাতে বিনিয়োগের কর। তবে শেয়ারবাজারে নেই সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য আশার খবর।

যেসব পণ্যের দাম কমতে পারে

যেসব পণ্যের দাম কমতে পারে

২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে বেশ কিছু পণ্যের শুল্ক-কর কমতে পারে। আজ (সোমবার, ২ মে) বাজেট প্রস্তাব উপস্থাপনের সময় এ কথা জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ।

বাজেট ২০২৫-২৬: কমছে আকার, প্রশ্ন ও চ্যালেঞ্জে নেই কমতি

বাজেট ২০২৫-২৬: কমছে আকার, প্রশ্ন ও চ্যালেঞ্জে নেই কমতি

সংসদ নেই, সেজন্য বাজেটে কীভাবে প্রতিফলন হবে জনমতের? কোন প্লাটফর্মেই বা বাজেট নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ হবে? কীসের ওপর ভিত্তি করে প্রস্তাবিত বাজেট অনুমোদন করবে অন্তর্বর্তী সরকার। এই আলোচনা এখন অর্থনীতির বিভিন্ন অঙ্গনে। অর্থনীতিবিদদের পরামর্শ, রাজনৈতিক দল এবং বিভিন্ন স্টেক হোল্ডারদের সাথে মাসব্যাপী খোলামেলা আলোচনা করে অধ্যাদেশের পথে হাঁটতে হবে সরকারকে। এবারের প্রস্তাবিত বাজেটের আকার হতে পারে সাত লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকা। যা চলমান অর্থবছরের তুলনায় প্রায় আট হাজার কোটি টাকা কম। বিশ্লেষকরা বলছেন, যৌক্তিক রাজস্ব পরিকল্পনা এবং বাজেট ব্যবস্থাপনায় ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা করাই সরকারের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।

নতুন অর্থবছরে মূল্যস্ফীতি কমার চেয়ে বাড়ার শঙ্কা বেশি অর্থনীতিবিদদের

নতুন অর্থবছরে মূল্যস্ফীতি কমার চেয়ে বাড়ার শঙ্কা বেশি অর্থনীতিবিদদের

প্রস্তাবিত বাজেট দিয়ে আগামী অর্থবছরে নিত্যপণ্যের দর কমানো কঠিন হবে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা। পাশাপাশি এই অর্থবছরে মূল্যস্ফীতি কমার চেয়ে বাড়ার আশঙ্কা বেশি বলে মনে করছেন তারা। ইআরএফ আয়োজিত বাজেট পরবর্তী এক আলোচনায় বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, 'বাজেটের স্লোগানে যেসব বিষয়কে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে, বাজেটে তার প্রতিফলন কম।'