ম্যালেরিয়া
৭৫ বছর আগের মশক নিবারণী দপ্তরে নেই সরঞ্জাম, কাগজে কলমে অস্তিত্ব

৭৫ বছর আগের মশক নিবারণী দপ্তরে নেই সরঞ্জাম, কাগজে কলমে অস্তিত্ব

মশাবাহিত রোগ থেকে বাঁচতে ৭৫ বছর আগে গড়ে তোলা হয় ‘ঢাকা মশক নিবারণী দপ্তর’। একসময় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকলেও বর্তমানে কেবল প্রশাসনিক কাঠামোর ছায়া হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে দপ্তরটি। নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় মশা মারার জন্য নেই আধুনিক সরঞ্জাম, নেই কীটনাশক বা যন্ত্রপাতি। বর্তমানে দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারীর মধ্যে দুই সিটির অধীনে রয়েছেন ১০৬ জন মশক নিয়ন্ত্রণ কর্মী। বাকিরা রয়েছেন দাপ্তরিক কাজে। নগরবাসীর প্রত্যাশা- ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে এ অধিদপ্তরটি রাখতে পারে ভূমিকা।

কক্সবাজারে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ডেঙ্গু ও ম্যালেরিয়া: চাপ বাড়ছে স্বাস্থ্যখাতে

কক্সবাজারে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ডেঙ্গু ও ম্যালেরিয়া: চাপ বাড়ছে স্বাস্থ্যখাতে

কক্সবাজারে ডেঙ্গুর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ম্যালেরিয়া। এরই মধ্যে শনাক্ত হচ্ছে করোনাও। একই সময়ে তিনটি সংক্রামক রোগের হানায় হিমশিম খাচ্ছে স্বাস্থ্য বিভাগ। ম্যালেরিয়ায় বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যা, ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হচ্ছে হাজারো মানুষ। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জনসচেতনতা ও পাহাড়ি এলাকা ভ্রমণ নিয়ন্ত্রণ ছাড়া এই সংকট সামাল দেয়া কঠিন। একদিকে ডেঙ্গুর প্রকোপ, অন্যদিকে ম্যালেরিয়ার কবল। এর মাঝে চোখ রাঙাচ্ছে করোনাভাইরাসও। সব মিলিয়ে জেলার স্বাস্থ্যখাতের ওপর বাড়ছে চাপ।

কক্সবাজারে বাড়ছে ম্যালেরিয়া আতঙ্ক

কক্সবাজারে বাড়ছে ম্যালেরিয়া আতঙ্ক

কক্সবাজারে বাড়ছে ম্যালেরিয়া আতঙ্ক। চলতি জুন মাসেই ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন ১৪০ জন। যার বেশিরভাগই রোহিঙ্গা। এর মধ্যে ম্যালেরিয়ায় প্রাণ হারিয়েছেন ৫ রোহিঙ্গা। চিকিৎসকরা বলছেন, বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি ও আশপাশের পার্বত্য এলাকা ঘুরে আসা লোকজনই বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন।

প্রথমবার ম্যালেরিয়ার টিকা দেয়া শুরু করেছে ক্যামেরুন

প্রথমবার ম্যালেরিয়ার টিকা দেয়া শুরু করেছে ক্যামেরুন

মশাবাহিত সংক্রামক ব্যাধি ম্যালেরিয়া প্রতিরোধে বিশ্বে প্রথমবারের মতো নিয়মিত টিকাদান কর্মসূচি চালু করেছে ক্যামেরুন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এই উদ্যোগের ফলে আফ্রিকাজুড়ে কমে আসবে শিশু মৃত্যুর হার।