
‘ট্রাম্প মোকাবিলায়’ কার্নিতেই আস্থা
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ‘মোকাবিলায়’ নিজেদের প্রধানমন্ত্রী বেছে নিলো কানাডিয়ানরা। মার্ক কার্নির প্রতিই আস্থার প্রতিদান দিলেন তারা ব্যালটের মাধ্যমে। যদিও লিবারেল পার্টিকে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনে কয়েকটি আসনে করতে হবে আপস। একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না আসায় কঠিন হবে সরকার পরিচালনাও।

কানাডায় লিবারেল পার্টির জয়, প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি
কানাডার ৪৫তম ফেডারেল নির্বাচনে ক্ষমতাসীন লিবারেল পার্টির জয়। দেশটির প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন মার্ক কার্নি। কানাডা ব্রডকাস্টিং করপোরেশনের ফলাফল ঘোষণার পর উল্লাসে মেতে উঠেন লিবারেল পার্টির সমর্থকেরা।

কানাডায় ভোট, জয় নিয়ে আশাবাদী লিবারেল-কনজারভেটিভ
কানাডায় ভোটে জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী লিবারেল ও কনজারভেটিভ দুই দলই। নিজ নিজ আসনে ভোট দেন শীর্ষ নেতারা। ভোট দিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরাও। টরন্টোর স্কারবোরো থেকে লড়ছেন বাংলাদেশি চিকিৎসক ডা. এ এস এম তরুণ। অন্যদিকে, ভোটের দিনও কানাডাকে ৫১তম অঙ্গরাজ্য হওয়ার প্রস্তাব দিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, তাকেই বেছে নেয়ার আহ্বান জানান।

ভারতের সঙ্গে কূটনৈতিক দ্বন্দ্বের জেরেই জাস্টিন ট্রুডোর পদত্যাগ!
ভারতের সঙ্গে কূটনৈতিক দ্বন্দ্বের জেরে পদত্যাগে বাধ্য হয়েছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী। জাস্টিন ট্রুডো পদত্যাগের ঘোষণা দেয়ার পর এমনটাই দাবি করছে ভারতীয় গণমাধ্যম। তাদের দাবি, কানাডীয় প্রধানমন্ত্রীর পতনের মাস্টারমাইন্ড নরেন্দ্র মোদি। উল্টোদিকে মার্কিন গণমাধ্যমগুলো বলছে, ট্রাম্পের প্রত্যাবর্তনই কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে ট্রুডোর জন্য। তবে বিশ্লেষকদের ধারণা, অর্থনৈতিক ও অভিবাসী সংকটের মতো অভ্যন্তরীণ ইস্যু সামলাতে না পারায় ভেঙ্গে গেছে লিবারেলদের ৯ বছরের সাম্রাজ্য।