কানাডায় ভোট, জয় নিয়ে আশাবাদী লিবারেল-কনজারভেটিভ

কানাডায় ভোট
বিদেশে এখন
0

কানাডায় ভোটে জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী লিবারেল ও কনজারভেটিভ দুই দলই। নিজ নিজ আসনে ভোট দেন শীর্ষ নেতারা। ভোট দিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরাও। টরন্টোর স্কারবোরো থেকে লড়ছেন বাংলাদেশি চিকিৎসক ডা. এ এস এম তরুণ। অন্যদিকে, ভোটের দিনও কানাডাকে ৫১তম অঙ্গরাজ্য হওয়ার প্রস্তাব দিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, তাকেই বেছে নেয়ার আহ্বান জানান।

কানাডার ভোটের দিনেও আলাদা করে নজর কেড়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। কানাডাকে নিয়ে তার আগ্রহ যেন কোনোভাবেই কমছে না। তাইতো, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কানাডাকে যুক্ত করতে ভোটের দিনও আহ্বান জানান তিনি। তিনি বলেন, মার্ক কার্নি বা পিয়ের পলিয়েভ নয়, তাকে কানাডার নেতৃত্ব দেয়ার সুযোগ দেয়া হোক।

ইতোমধ্যে ট্রাম্পের কথার সমালোচনা করেছেন কনজারভেটিভ ও লিবারেল দুই পার্টির নেতাই। অটোয়ার রাজনীতিতে ওয়াশিংটন যেন নাক না গলায় সে বিষয়েও সতর্ক করেছেন তারা।

প্রায় ছয়টি টাইম জোনের দেশ হওয়ায় ভিন্ন ভিন্ন সময়ে শেষ হচ্ছে এক এক প্রদেশের নির্বাচন। উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট দিতে দেখা যায় কানাডিয়ানদের পাশাপাশি বাংলাদেশি ভোটারদেরও।

ফেডারেল নির্বাচনে একমাত্র বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত প্রার্থী হিসেবে টরন্টোর স্কারবোরো সাউথ ওয়েস্টে কনজারভেটিভ পার্টির হয়ে লড়ছেন ডা. এ এস এম তরুণ। তার বিরুদ্ধে লড়ছেন লিবারেল পার্টির জ্যেষ্ঠ নেতা, প্রতিরক্ষামন্ত্রী বিল ব্লেয়ার।

মোট ৩৪৩ আসনের মধ্যে সরকার গঠনে চাই ১৭২টি আসন। জরিপগুলোর ফলাফল বলছে, কনজারভেটিভ থেকে কিছুটা হলেও এগিয়ে আছে লিবারেল পার্টি।

সেজু