এ ঘটনায় পুলিশের ধারণা, ধর্ষণ চেষ্টার পর হত্যা করা হয়েছে তাকে। একইসাথে ঘটনা ধামাচাপা দিতে নিহতের নানা-নানীকে হত্যা করার চেষ্টা করা হয়।
সূত্রের তথ্যানুযায়ী, নিহত কিশোরী নানার বাড়িতে বেড়াতে এসেছিলেন। হত্যাকারী নাজিম রাতে ঘুমানোর কথা বলে ঘরে আশ্রয় নেয়।
পরে আরজুকে হত্যা করে লুকিয়ে রাখার সময় দেখে ফেলায় নিহতের নানা আবদুল হাকিম ও নানী ফরিদা বেগমকেও হত্যা চেষ্টা করে সে বলে জানায় পুলিশ ও স্থানীয়রা।
আহতদের চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছে। এ ঘটনায় ঘাতক নাজিম পলাতক আছে।