পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের ছয় দফা দাবির মধ্যে প্রথমটি হলো জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর পদে ক্রাফট ইনস্ট্রাক্টরদের ৩০ শতাংশ পদোন্নতি কোটা বাতিল করতে হবে।
এ ছাড়া জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর পদে ক্রাফট ইনস্ট্রাক্টরদের পদোন্নতির রায় বাতিল, ক্রাফট ইনস্ট্রাক্টরদের পদবি পরিবর্তন, মামলার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের চাকরিচ্যুত, ২০২১ সালে নিয়োগ পাওয়া ক্রাফট ইনস্ট্রাক্টরদের নিয়োগ বাতিল এবং সেই বিতর্কিত নিয়োগ বিধি অবিলম্বে সংশোধন করতেও দাবি জানান তারা।
কারিগরি ছাত্র-আন্দোলন কুষ্টিয়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের প্রতিনিধি সৈকত মাহমুদ কল্লোল বলেন, ‘ছয় দফা দাবিতেই শাটডাউন কর্মসূচি পালন করছি। আমাদের কাছ থেকে সময় নেওয়া হয়েছে। সেই সময়ের মধ্যে সন্তোষজনক ফলাফল না মিললে কেন্দ্রীয় নেতাদের দিক-নির্দেশনায় আরো কঠোর কর্মসূচি দেয়া হবে।’
কুষ্টিয়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ রুহুল আমিন বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো যৌক্তিক। এনিয়ে ঢাকায় তাদের নেতৃবৃন্দদের সাথে মিটিং হয়েছে। শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে সময় নেয়া হয়েছে। এই সময়ের মধ্যেই বিষয়টি সমাধান হবে বলে আশা করছি।’