আজ (বৃহস্পতিবার, ১৫ মে) সকাল ১০টায় কালুরঘাট সেতুর পশ্চিম প্রান্ত থেকে বোয়ালখালীর সর্বস্তরের নাগরিক সমাজ ও বোয়ালখালী কালুরঘাট সেতু বাস্তবায়ন পরিষদের যৌথ উদ্যোগে এই আনন্দ মিছিল বের করা হয়।
এর আগে এক পথ সমাবেশে বক্তারা বলেন, ‘এর আগে বহু সরকার এই সেতু বাস্তবায়নের কথা বলেও তা বাস্তবে রূপ দিতে পারেনি। তবে এই সরকার চট্টগ্রামবাসীর বহু যুগের দুর্ভোগের অবসান ঘটাতে উদ্যোগী হয়েছে। ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের পর এই সেতুর কাজ শুরু হতে এখন আর কোনো আনুষ্ঠানিক বাধা নেই। বোয়ালখালিবাসীর প্রত্যাশা, দক্ষিণ কোরিয়ার সহায়তায় এই সেতুর নির্মাণকাজ যাতে সময়মতো শুরু হয়।’
সভায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি ও সুধীজনেরা আশা ব্যক্ত করে বলেন, ‘চট্টগ্রাম নগরের সাথে লাগোয়া এই সেতু হলে কেবল দীর্ঘদিনের ঝুঁকি ও দুর্ঘটনা থেকে মুক্তি নয়; পালটে যাবে বোয়ালখালি, পটিয়াসহ দক্ষিণের বেশ কয়েকটি জনপদের অর্থনৈতিক ও সামাজিক চিত্র। বোয়ালখালি পটিয়ার মতো জনপদ এতদিন উপজেলা হিসেবে বিবেচিত হলেও সেতু হলে উপশহরে রূপ নেবে। পাল্টে যাবে মানুষের ভাগ্য ও সামাজিক চিত্রপট।’