আহত আয়াশ জানান, সোমবার দুপুরের দিকে শেরপুর থেকে বাসে ময়মনসিংহ আসার পথে নগরীর পাট গুদাম ব্রিজের আগে নেমে যান। দাড়িয়ে ফোনে কথা বলার সময় হঠাৎ কয়েকজন এসে তার পেটে ছুরি ঠেকিয়ে ব্রিজের নীচে নিয়ে যায়।
এসময় শেখ মুজিবের ভাস্কর্য ভাঙ্গার কারণ জিজ্ঞেস করে তাকে বেধড়ক পিটানো হয়। শরীরের কয়েক স্থানে ছুরিকাঘাত করা হয়। পরে কোনোক্রমে দৌড়ে প্রাণে বেচে যান বলে জানান তিনি। হামলাকারীরা ৫ জন ছিল এবং সবাই মুখে মাস্ক পরিহিত বলে জানায় সে। পরে তাকে ময়মনসিংহ মেডিকেলে ভর্তি করা হয়।
কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান, বর্তমানে শঙ্কামুক্ত থাকলেও তার শরীরের কাটা ও আঘাতের ইনজুরি রয়েছে। মাথার সিটি স্ক্যানসহ বেশ কিছু পরীক্ষা করতে দেয়া হয়েছে। রিপোর্ট পেলে প্রকৃত অবস্থা বলা যাবে।
এদিকে আয়াশের উপর হামলার ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবি জানিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা।