এতে মানুষের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। বিশেষ করে নারী, শিশু ও বৃদ্ধদের খুব কষ্ট হচ্ছে বলে জানান তারা।
আশুলিয়ার হেকমত মিয়া বলেন, ‘দুই ঘণ্টা যাবত পৌলিতে আটকে আছি। রোদ না থাকলেও ভ্যাপসা গরমে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। ঈদের পরে কখনো যানজট হয়নি। এবারই প্রথম।’
বাসের নারী যাত্রী হেনা বেগম বলেন, ‘আমি রাজশাহী যাবো। যানজটে আমার শিশু সন্তান নিয়ে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। যানজটে আছে প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে।’
এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ ওসি মো. শরিফ বলেন, ‘যানবাহনের চালকদের বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালানোর কারণে মহাসড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। যানজট নিরসনে মহাসড়কে পুলিশ কাজ করছে। দ্রুত যান চলাচল স্বাভাবিক হবে।’