স্থানীয়দের অভিযোগ, একটি দল উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে এসব কাজ করছেন। ওরা কোনো যাত্রী নয়, তারা একটি চক্র। তাদের কাজ হল সন্ধ্যার পর মেয়েদের যৌন হয়রানি করা, হেনস্থা করা। তারা পরিকল্পিত ভাবে যাত্রী উঠিয়ে যখন সিএনজি ভরাট হয়ে যায় তখন তারা আক্রমণ করে।
পাশাপাশি চালকদের অধিকাংশেরই নেই প্রশিক্ষণ ও ড্রাইভিং লাইসেন্স। অবৈধভাবে চলা এসব সিএনজির স্বেচ্ছাচারিতায় প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। সড়ক মহাসড়কে বাড়ছে যানজট।
স্থানীয়রা জানান, শহরে অনেক সিএনজি আছে। তাদের নাম্বার প্লেট নেই। জরুরি ভিত্তিতে তাদের নাম্বার প্লেটের ব্যবস্থা করা হোক, অথবা এই গাড়িগুলো উঠিয়ে নেয়া হোক।
এদিকে, চালক ও মালিকদের দাবি, জেলায় দীর্ঘদিন সরকারিভাবে নিবন্ধন প্রক্রিয়া বন্ধ থাকায় বৈধতা ছাড়াই সড়কে নামাতে বাধ্য হচ্ছেন তারা।
সিএনজি মালিক ও চালকরা জানান, জেলায় দীর্ঘদিন নাম্বার প্লেট বন্ধ আছে। সরকার নির্বাচিত হলে আবার নাম্বার প্লেট দেয়া শুরু করবে।
জরিমানা করেও সড়ক থেকে কমানো যাচ্ছে না এ যানের দৌরাত্ম্য। নোয়াখালী জেলার টিআই পুলক চাকমা বলেন, ‘এ গাড়িগুলো সব ইমপোর্ট করা। ইমপোর্ট করার পর এগুলোর ডিলারশিপ দেয়া হয়েছে সারা বাংলাদেশে। সাধারণ জনগণ এগুলো না বুঝে কিনে নিচ্ছে।’
জেলার ৯ উপজেলায় ৪০ হাজারের বেশি সিএনজিচালিত চলাচল করলেও নিবন্ধন রয়েছে মাত্র ১৫ হাজারের।