অরুণ বিকাশ তলুকদার জানান, আদালত চেকের মামলায় তিন মাসের কারাদণ্ড এবং ২ লাখ ১৮ হাজার টাকা ফেরত দিতে অর্থদণ্ড দিয়েছেন।
মামলার এজাহারে বলা হয়, ব্যবসার কথা বলে আসামি মো. শহিদুর ইসলাম সোহেল অভিযোগকারী মো. হারুনুর রশিদের কাছ থেকে ২ লাখ ১৮ হাজার টাকা ধার নেন। নির্ধারিত সময়ে টাকা না ফেরত দেয়ায় ২০২৪ সালের ১০ জানুয়ারি পৌরসভা মার্কেট ভবনে এক নালিশি বৈঠকে তিনি অভিযোগকারীকে ইউসিবি ব্যাংকের একটি ভুয়া চেক দেন।
পরে তিন দফায় ইসলামী ব্যাংকে চেকটি জমা দেওয়া হলে প্রতিবারই তা প্রত্যাখ্যাত হয়, কারণ আসামির একাউন্টে পর্যাপ্ত অর্থ ছিল না। ফলে ২০২৪ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর অভিযোগকারী মো. হারুনুর রশিদ আদালতে চেক জালিয়াতি মামলা দায়ের করেন।
আদালত সূত্রে জানা যায়, টাকার প্রতিশ্রুতি দিয়ে অভিযোগকারীকে ভুয়া চেক দিয়েছেন আসামি। তিনবার চেক প্রত্যাখ্যাত হওয়ায় আদালত তাকে তিন মাসের কারাদণ্ড ও সমপরিমাণ টাকা ফেরতের নির্দেশ দেন।
মামলার বাদী পক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. খলিল জানান, টাকা ফেরত না পাওয়ায় একাধিকবার নালিশি বৈঠক হয়। শেষ পর্যন্ত অভিযোগকারী ২০২৪ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর মামলা দায়ের করেন এবং গত ২৬ মে আদালত রায় প্রদান করেন।
এ বিষয়ে জেলার এনসিপির প্রধান সমন্বয়কারী মো. শহিদুর ইসলাম জানান, এটা ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে আমাকে ফাঁসানো হচ্ছে। এনসিপির দায়িত্ব নেওয়ার পর কিছু লোক আমার পিছনে লেগে আছে।