শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে গণসংহতি আন্দোলনের জেলা সংগঠক তুষার আহমেদ বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে যে নতুন বাংলাদেশের যাত্রা হয়েছে, সেটি সম্ভব হয়েছে আমাদের শহীদদের আত্মত্যাগের কারণে। এখন আমাদের কর্তব্য হলো যে আকাঙ্ক্ষা থেকে এ আন্দোলন ও আত্মদান, অর্থাৎ একটি বৈষম্যহীন ও ন্যায়ভিত্তিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন তা বাস্তবায়ন করা। সেটিই হবে শহীদদের প্রতি প্রকৃত শ্রদ্ধা ও মর্যাদা।’
জেলা ছাত্র ফেডারেশনের দপ্তর সম্পাদক প্রেমা সরকার বলেন, ‘জুলাই আমাদের মুক্তির দ্বার উন্মোচন করেছে ঠিকই, কিন্তু সেই সাথে আমাদের কাঁধে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক দায়িত্বও অর্পণ করেছে। আর তা হলো জুলাইয়ের সেই আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন। আমরা একটি সমতাভিত্তিক, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গড়তে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। পাশাপাশি জুলাই গণহত্যার ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়েই আমরা সমাজে প্রকৃত বিচার নিশ্চিত করতে চাই। যতদিন না পর্যন্ত জুলাই গণহত্যার বিচার সম্পন্ন হচ্ছে, ততদিন বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন তার সংগ্রাম অব্যাহত রাখবে।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা ছাত্র ফেডারেশনের পৌর কমিটির আহবায়ক আদিবা হুমায়রা, সদস্য সচিব মুনঈম ইসলাম, জেলা সদস্য শিশির প্রমুখ।