এ সময় জেলা প্রশাসক বলেন, ‘সাদাপাথরকে আগের রূপে ফিরিয়ে দিতে যা যা করা দরকার, তা করা হবে। পাশাপাশি কারা এই লুটের সঙ্গে জড়িত, কেন ও কিভাবে এটি ঘটেছে, তা খতিয়ে দেখা হবে।’
তাছাড়া সিলেট থেকে যাতে চুরাইকৃত পাথর বের হয়ে না যেতে পারে সেজন্য নিরাপত্তা চৌকি আরও জোরদার করা হবে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন:
মো. সারওয়ার আলম বলেন, ‘জনগণ আমাদের শক্তি। এরইমধ্যেই জনগণ এই লুটের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। সুতরাং সরকারি ও রাষ্ট্রের সম্পদ রক্ষা করা সবার নৈতিক দায়িত্ব।’
এ দায়িত্ব পালনে তার প্রশাসনও বদ্ধপরিকর বলে উল্লেখ করেন তিনি। পরে সাদাপাথর পরিদর্শন শেষে ফেরার পথে ৩ ক্রাশার মিলের পাথর জব্দ করেন তিনি।