জেলা প্রশাসক জানান, লুটপাটের ঘটনার পর যৌথবাহিনীর অভিযান ও প্রশাসনিক তৎপরতায় এখন পর্যন্ত ভোলাগঞ্জের লুট হওয়া প্রায় ১২ লাখ ঘনফুট পাথর জব্দ করে প্রতিস্থাপন করা হয়েছে।
তিনি আরও জানান, দেশের পর্যটন স্থানের সৌন্দর্য ফিরিয়ে আনতে এবং লুটকৃত পাথর উদ্ধার কার্যক্রম চালু রাখার কাজ চলমান থাকবে।
আরও পড়ুন:
সারোয়ার আলম বলেন, ‘পাথর লুটের ঘটনায় যারা জড়িত তাদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। তদন্ত শেষে প্রকৃত দোষীদেরও আইনের আওতায় আনা হবে।’
পাশাপাশি তিনি পুনরায় স্বেচ্ছায় নির্ধারিত সময়ের মধ্যে লুটকৃত পাথর ফেরত দেয়ার আহ্বান জানান।