জাপান ও চীনের মত দেশের উন্নতির মূলে ছিল এসএমই। ইন্দোনেশিয়ার জিডিপিতে এসএমইর অবদান ৬০ ভাগ। ভিয়েতনামে ৫০ ভাগ। আমাদের দেশে সেই স্থান ৩০ ভাগ। দেশের অর্থনীতি উন্নত করতে হতে হলে জিডিপিতে সিএমএসএমইর অবস্থান আরও বাড়াতে হবে। সিএমএসএমই অর্থায়ন নীতিমালার উপর ব্যাংক ও ফাইন্যান্স কোম্পানির কর্মকর্তাদের সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষে কর্মশালায় একথা বলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা।
পরিচালক হুসনে আরা শিখা বলেন, ‘জুলাই আন্দোলনের মূল কারণ ছিল বেকারত্ব। দেশের তরুণদের কাজ দিতে হবে। উদ্যোক্তা তৈরি করতে হবে। আর এ জন্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে এস এম ই সেক্টরে আন্তরিক ভাবে কাজ করতে হবে।’
আরও পড়ুন:
বাংলাদেশ ব্যাংক বরিশালের নির্বাহী পরিচালক মধুসূদন বণিক বলেন, ‘আমাদের দেশের শিক্ষিতের হার এবং কর্মসংস্থানের অনুপাত অনেক ফারাক রয়েছে। কর্মসংস্থান না থাকায় তরুণদের চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা খুব কম। বেকারদের জন্য করণীয় রয়েছে। সে ক্ষেত্রে সিএমএসএমই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। যারা সিএমএসএমই'র সাথে জড়িত হয়েছে তারা অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখছে।’
বাংলাদেশ ব্যাংক প্রধান কার্যালয়ের এসএমই এসডিপি পরিচালক নওশাদ মোস্তাফা, বাংলাদেশ ব্যাংক বরিশালের পরিদর্শন বিভাগের পরিচালক ইমতিয়াজ আহমদ মাসুম প্রমুখ কর্মশালায় বক্তৃতা করেন।
বাংলাদেশ ব্যাংক বরিশালের আয়োজনে ৮ জেলার রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন, বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক, ফিন্যান্স কোম্পানি, চেম্বার অব করমারস, উইমেন চেম্বার, যুব উন্নয়ন ও ব্যবসায়ীসহ শতাধিক প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেন।