অন্যদিকে গো খাদ্যের দাম বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে এ দামে বিক্রি করায় লোকসানের কথা বলছেন খামারি থেকে শুরু করে সাধারণ গেরস্থ পাইকার ফরিয়ারা। তবে গেলবারের তুলনায় হাটে কোরবানির পশু কিনতে এসে অনেকটাই স্বস্তি প্রকাশ করছেন ক্রেতারা।
জেলা প্রাণী সম্পদ অফিসের তথ্যমতে, জেলায় এবার ১৬৯টি কোরবানির পশুর হাট বসেছে, যেখানে কাজ করছে ৫০টি মেডিকেল টিম। এছাড়া চাঁদাবাজি এবং জাল টাকার দৌরাত্ম্য রোধে মাঠে নেমেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এ বছর জেলার চাহিদা মিটিয়ে ৫০ হাজার পশু উদ্বৃত্ত থাকবে বেলে জেলা প্রাণী সম্পদ অফিস জানিয়েছেন ।