একইসাথে বেসরকারি ১৯ টি কনটেইনার ডিপোতেও কাজে যোগ দেন তারা। এতে স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে আমদানি ও রপ্তানি কার্যক্রম। ডিপোগুলোতে আটকে থাকা রপ্তানি পণ্যবাহী ট্রাক ও কাভার্ড ভ্যান থেকে পণ্য খালাসের পাশাপাশি রপ্তানি পণ্য শিপমেন্টের জন্য বন্দরে পাঠানোর কার্যক্রম চালু হয়।
আরো পড়ুন:
এর আগে এনবিআর চেয়ারম্যানের অপসারণের দাবিতে টানা দুই দিন রাজস্ব কর্মকর্তাদের শাটডাউন কর্মসূচিতে স্থবিরর হয়ে পড়ে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য। বন্ধ হয়ে যায় চট্টগ্রাম বন্দর ও বেসরকারি ডিপোগুলো থেকে পণ্য ডেলিভারি ও রপ্তানি পণ্য শিপমেন্ট।
ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েন ব্যবসায়ীরা। আলোচনার মাধ্যমে সংকটের সুরাহা না হওয়ায় কঠোর অবস্থানে যায় সরকার।
এর আগে আজে (রোববার, ২৯ জুন) বিকেলে এক সভায় আন্দোলনকে ‘পরিকল্পিত, দুরভিসন্ধিমূলক ও জাতীয় স্বার্থবিরোধী’ আখ্যা দিয়ে সরকার জানিয়েছে, জাতীয় স্বার্থে এনবিআরের আওতাধীন কাস্টমস হাউস, আইসিডি, বন্ড কমিশনারেট ও শুল্ক স্টেশনসমূহের সব চাকরি ‘অত্যাবশ্যকীয় সার্ভিস’ হিসেবে ঘোষণা করা হলো।
আরো পড়ুন:
এরপর অন্তর্বর্তী সরকার ও ব্যবসায়ী সংগঠনের আশ্বাসে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) কর্মকর্তাদের কমপ্লিট শাটডাউনসহ কর্মসূচি প্রত্যাহার করা হয়। রাতে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের সভাপতি হাসান মাহমুদ তারেক। এতে স্বস্তি ফিরেছে ব্যবসায়ী ও বন্দর ব্যবহারকারীদের মাঝে।