ড. মনির উদ্দীন বলেন, ‘প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। যারাই ডোপটেস্টে পজিটিভ হবেন তাদের প্রার্থীতা বাতিল হবে। এছাড়াও নির্বাচনী আচরণবিধির নানান বিষয় তুলে ধরা হয় এতে। উল্লেখযোগ্য হিসেবে সন্ধ্যার পর ক্যাম্পাসে মাইক ব্যবহার করে নির্বাচনী প্রচারণা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।’
আরও পড়ুন:
এছাড়াও অনলাইন বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মানহানি, রাষ্ট্রবিরোধী কার্যক্রম, ইত্যাদি কার্যক্রম করলে ব্যবস্থা নেয়ার ক্ষমতা থাকবে নির্বাচন কমিশনের।
মনোনয়ন প্রত্যাহার চাইলে তা অবশ্যই প্রার্থীকে সশরীরে উপস্থিত থেকে আবেদন করতে হবে বলেও জানানো হয়।
নির্বাচন কমিশন জানায়, ডাকসু নির্বাচনের অভিজ্ঞতা থেকে দ্রুত ফলাফল ঘোষণা করতে প্রতিটি ব্যালট আলাদা আলাদা বাক্সে ফেলার ব্যবস্থা করা হবে।