তাদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরে যেতে মাইকিং করছে প্রশাসন। ঝুঁকিপূর্ণ বাসিন্দাদের জন্য জেলায় ২২০টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত করা হয়েছে। দুর্যোগ পরিস্থিতি মোকাবিলায় জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে একটি মনিটরিং সেল খোলা হয়েছে।
এদিকে, টানা বৃষ্টিপাতের কারণে সাঙ্গু ও মাতা মুহুরি নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। ভারী বর্ষণের কারণে বিভিন্ন সড়কে পাহাড়ের মাটি ধসে পড়েছে; কোথাও কোথাও সড়কের বিভিন্ন অংশ ধসে গেছে তবে সড়ক যোগাযোগ স্বাভাবিক রয়েছে।
এ ছাড়াও টানা বৃষ্টিপাতের কারণে ভোগান্তিতে পড়েছে সাধারণ মানুষজন। কোরবানির ঈদে ঘনিয়ে এলেও বৃষ্টির কারণে বসতে পারছে না পশুর হাট। এতে ক্রেতা ও খামারিরাও পড়েছে বিপাকে।
আবহাওয়া অফিসের তথ্যমতে, সর্বশেষ ৮৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এ ছাড়াও টানা বৃষ্টিপাত আরো কয়েকদিন স্থায়ী হবে বলেও জানায় আবহাওয়া অধিদপ্তর।