পরিচালক মন্ত্রণালয়ে থাকা যুগ্ম পরিচালক, অ্যাকাডেমিক পরিচালক, ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকজনসহ হাসপাতালের ঊর্ধ্বতন সবাই এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের একজন বলেন, ‘তারা বলেছেন পরিচালক স্যারের অনুপস্থিতিতে এ বৈঠক আনঅফিশিয়াল। তোমাদের দাবির প্রতি আমরা সহানুভূতিশীল। আমরা এটা নিয়ে পরিচালক স্যারের সাথে কথা বলবো।’
শিক্ষার্থী প্রতিনিধিদের একজন বলেন, ‘আজ পর্যন্ত সকলেই বলেছে তোমাদের দাবি যৌক্তিক, কিন্তু কেউই আমাদের এ অধিকার আদায়ে সাহায্য করেনি। এমনকি আমাদের পরিচালক স্যারও সময় চেয়েছেন, কিন্তু বিগত পাঁচ থেকে ছয় মাসে কোনো অগ্রগতি আসেনি।’
অন্য এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের ন্যায্য অধিকার নিয়ে স্বাস্থ্য শিক্ষা এবং স্বাস্থ্য সেবা অধিদপ্তরে আট মাস শিক্ষার্থীরা অক্লান্ত পরিশ্রম করেছে। কিন্তু সবশেষ চিকিৎসা শিক্ষার পরিচালক মহিউদ্দিন মাতব্বর স্যার বলেছেন, তোমাদের ভর্তি পরীক্ষাও আমরা নেই না, ভর্তিও আমরা করাই না। নিটোর প্রশাসন করে, তোমরা তাদের কাছে চাও।’
নারী শিক্ষার্থীদের মধ্যে একজন বলেন, ‘ছাত্রীদের দিনের পর দিন এভাবে শুধু ঘোরানোই হচ্ছে, মাসের পর মাস চলে যাচ্ছে, কেউ এসব মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করছে না।’—সংবাদ বিজ্ঞপ্তি