হাসপাতালে আসা রোগীরা জানান, বেশিরভাগই এসেছেন জ্বর, সারা গায়ে ব্যথা নিয়ে।
হাসপাতালের কোভিড-১৯ আউসোলেশন ওয়ার্ড ঘুরে দেখা যায়, কোভিডে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হওয়াদের অধিকাংশই বিভিন্ন হাসপাতাল থেকে এসেছেন। নমুনা পরীক্ষায় কিটের সংকট নেই বলে জানান হাসপাতালটির পরিচালক।
ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড হাসপাতালের পরিচালক কর্নেল তানভীর আহমেদ বলেন, ‘আমাদের অক্সিজেন সিলিন্ডার রয়েছে, অক্সিজেন ভিআই প্লান্ট রয়েছে, আমাদের প্রতিটা বেডেই অক্সিজেন লাইন রয়েছে সাথে আমাদের হাইফ্লোনেজাল ক্যালোরা রয়েছে, আরটিপিসিআর ল্যাব রয়েছে এবং টেস্ট ও রেগুলার হচ্ছে।’
ডেঙ্গু ওয়ার্ডেও দেখা যায় ভর্তি রয়েছেন অনেকেই। যারা দেশের ভিন্ন জেলা শহর থেকে এসেছেন। পর্যাপ্ত স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিতে, প্রয়োজনে স্বাস্থ্য কর্মী বাড়ানোর কথাও জানায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
তিনি বলেন, ‘কোভিডে সাধারণত আমরা দেখি শিশুদের সিবিআর হয় না। কিন্তু এবার জ হবে না এটা আমরা বলতে পারছি না। যেহেতু এই ভ্যারিয়েন্টটা একদমই নতুন। হয়ত আরও কিছুদিন গেলে আমরা বলতে পারবো এটা শিশুদের জন্য কতটা এফেক্টিভ।’
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে শুক্রবার দেশে ২ জন মারা গেছে। সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ১১টি নির্দেশনা দিয়েছে।