শতদ্রু, রাভি ও চেনাব তিনটি নদীতেই পানির প্রবাহ ক্রমেই বাড়ছে। নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেয়া হয়েছে ৫০ হাজার গবাদি পশুসহ দুই লাখের বেশি বাসিন্দাকে।
পাঞ্জাবের বন্যাকবলিত বিভিন্ন অঞ্চলে কাজ করছেন ১৫ হাজারের বেশি কর্মকর্তা। শেয়ালকোটে ইতিহাসের রেকর্ড বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে শহরের রাস্তাঘাট।
আরও পড়ুন:
বন্ধ রয়েছে শেয়ালকোট আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্যক্রম। ভারী বৃষ্টিপাত ও ভারতের বাঁধ খুলে দেয়ায় পাকিস্তানের সীমান্তবর্তী অঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।
পাকিস্তানে চলতি বর্ষা মৌসুমে গেল ২৬ জুন থেকে এখন পর্যন্ত মারা গেছে অন্তত ৮১৯ জন এবং আহত হয়েছে হাজারের বেশি মানুষ।