এতে অন্তর্ভুক্ত আছে মার্টিন লুথার কিংয়ের ওপর এফবিআইয়ের নজরদারি ও ফোনে আড়িপাতার রেকর্ডও।
১৯৭৭ সাল থেকে নথিগুলো জনসাধারণের আড়ালে ছিল। কারণ এসব নথি প্রকাশের বিরুদ্ধে ছিলেন তার দুই সন্তান। তাই নথিগুলো প্রকাশের পর সহানুভূতি, সংযম ও পরিবারের প্রতি সম্মান বজায় রাখার অনুরোধ জানানো হয়।
১৯৬৮ সালের ৪ এপ্রিল যুক্তরাষ্ট্রের মেমফিস শহরে আততায়ীর গুলিতে মাত্র ৩৯ বছর বয়সে নিহত হন শান্তিতে নোবেল জয়ী মার্টিন লুথার কিং। নির্বাচনী প্রচারণায় ট্রাম্প এসব নথি প্রকাশের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।