এর আগে গত ১ জুন হাইকোর্টের খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি পায় রাষ্ট্রপক্ষ। পূর্ণাঙ্গ রায়ে হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ বলছে, বিচারিক আদালতে তারেক রহমান ও জুবাইদা রহমানের বিচার নিরপেক্ষ হয়নি।
গেল বছরের ১ ডিসেম্বর সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ সব আসামিকে খালাস দিয়ে রায় দেন হাইকোর্ট। বিচারিক আদালতের রায়কে অবৈধ ঘোষণা করেন উচ্চ আদালত।
২০১৮ সালে বিচারিক আদালতের রায়ে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, সাবেক শিক্ষা উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুসহ ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ১৯ জনকে যাবজ্জীবন ও ১১ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেয়া হয়।
২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে (বর্তমানে শহীদ আবরার ফাহাদ অ্যাভিনিউ) তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী শেখ হাসিনার সমাবেশে গ্রেনেড হামলার ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় আওয়ামী লীগের ২৪ নেতাকর্মী নিহত হন। এ ঘটনায় আহত হন কয়েক শ’ মানুষ।