আজ (রোববার, ১৭ আগস্ট) ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তিনজন সাক্ষ্য দেন। ষষ্ঠ সাক্ষী হিসেবে উপস্থিত হন জুলাই আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ আব্দুস সামাদ, যিনি পেশায় সবজি বিক্রেতা। সপ্তম সাক্ষ্য দেন মিজান নামে আরেকজন ব্যক্তি। অষ্টম সাক্ষী হিসেবে হাজির হন খুলনার শিক্ষার্থী নাইম শিকদার।
তিনি ট্রাইব্যুনালে বলেন, ‘আন্দোলন চলাকালে তাকে খুব কাছ থেকে গুলি করেছিল পুলিশ।’ এজন্য তিনি শেখ হাসিনা, আসাদুজ্জামান খান কামাল, ওবায়দুল কাদের, খুলনার সাবেক মেয়রসহ পুলিশের বিচার দাবি করেন।
আরও পড়ুন
এদিন ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয় আসামি থেকে রাজসাক্ষী হওয়া সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনকে।
এর আগে, গত ১০ জুলাই শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল।
এছাড়া একই দিনে রামপুরা, মোহাম্মদপুর ও আশুলিয়ার আরও তিন মামলায় ১৫ জন আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়। প্রসিকিউশনের সময় আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এসব মামলার তদন্ত রিপোর্ট দাখিলের সময় পিছিয়ে দেন ট্রাইব্যুনাল।