গতকাল (রোববার, ২৪ আগস্ট) আইন মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের সলিসিটর অনুবিভাগ (জিপি-পিপি শাখা) থেকে এই সংক্রান্ত একটি অফিস আদেশ জারি করা হয়।
ঢাকা বার কাউন্সিলের সচিবের কাছে লেখা এক অভিযোগে ট্রাইব্যুনালের বিচারক নিলুফার শিরিন উল্লেখ করেন, গত বুধবার (২০ আগস্ট) সকাল ৯টায় তার বাসার গৃহপরিচারিকার মাধ্যমে একটি মামলার নথিপত্রসহ ৫০ হাজার টাকার একটি বান্ডিল পাঠান রুহুল আমিন।
আরও পড়ুন:
অভিযোগে আরও বলা হয়, নারী ও শিশু বিষয়ক একটি মামলায় জামিনের বিষয়ে বিচারকের মোবাইল নম্বরে বারবার সুপারিশ করেছিলেন এই সরকারি কৌঁসুলি। এছাড়া, আলোচিত শহিদ জসিম উদ্দীনের মেয়ের ধর্ষণ মামলায় আসামিপক্ষের পক্ষে অবৈধ যোগাযোগ করার অভিযোগও তার বিরুদ্ধে উঠেছে।
এ ঘটনার পর রুহুল আমিনের সদস্য পদ স্থগিত করেছে জেলা আইনজীবী সমিতি। একইসঙ্গে তাকে সাত দিনের মধ্যে কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে।