এর আগে, চলতি বছরের ১০ মে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, মির্জা আব্বাস, ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন-নবী খান সোহেল, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, খায়রুল কবির খোকন, বিএনপি নেতা সাইফুল আলম নিরব,সুলতান সালাহ উদ্দিন টুকুসহ ৭০ জনকে অব্যাহতির সুপারিশ করে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন।
আরও পড়ুন:
এ বিষয়ে আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. জাকির হোসেন (জুয়েল) বলেন, ‘মামলাটি ছিল আওয়ামী সরকারের সাজানো। বিএনপি নেতাকর্মীদের হয়রানির উদ্দেশেই মামলা করা হয়। আজ প্রমাণিত হয়েছে মামলটি বানোয়াট ছিল।’
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৯ সালের ১২ ডিসেম্বর জিয়া চ্যারিটেবল মামলায় হাইকোর্টে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জামিন শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল। আগের দিন ১১ ডিসেম্বর শাহবাগ থানার হাইকোর্ট মাজার গেইট সংলগ্ন এলাকায় আসামিরা একটি মোটরসাইকেলে অগ্নিসংযোগ করে ক্ষতিসাধন করে। এ ঘটনায় শাহবাগ থানার এসআই ইদ্রিস আলী বাদী হয়ে ৪৩৫/৪২৭/১০৯/৩৪ ধারা তৎসহ ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ১৫ (১) ধারায় একটি মামলা দায়ের করেন।