অন্যান্য শুক্রবার ফিশারিঘাট বেশ জমজমাট থাকলেও বৃষ্টি ও মাছের যোগান কম থাকায় এই শুক্রবার অনেকটা ক্রেতাশূন্য ছিলো বলা যায়। ফিশারিঘাট বাজার ঘুরে দেখা যায়, সাদা রূপচাঁদা- ৮৩০ থেকে ৮৫০ টাকায়, কালো রুপচাঁদা ১ থেকে দেড় কেজি ওজনের ৬৫০-৭০০ টাকায়, কৈ কোরাল ৫৫০-৬০০ টাকায়, লাল কোরাল ৮০০-৮৫০ টাকা, সুরমা ৭৫০-৮০০ টাকায়, লাক্ষা ১২৫০-১৩৫০ টাকায়, তাইল্যা ৬৫০-৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
আর মিঠা পানি ও চাষের মাছের মধ্যে কোরাল-৭০০-৭৫০ টাকায়, রুই- ২৭০-৭৫ টাকায়, সিলভার কার্প- ১৩০-৪০ টাকায়, তেলাপিয়া- ১২০ টাকায়, কাতাল- ২৫০ টাকায়, পাবদা- ৩৫০-৩৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
বিক্রেতারা জানান, বাজারে সামুদ্রিক মাছের পর্যাপ্ত যোগান না থাকায় হিমাগারে রাখা পোয়া, রূপচাঁদা, কোরালসহ কিছু মাছ বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে।
মাছের ঊর্ধ্বগতি দামে হতাশ ক্রেতারা। বাজার ঘুরে দেখা যায়, কেউ কেউ কম দামে মাছ কিনে বাড়ি ফিরছেন আবার কেউ কেউ লাগাম টানছেন নিজের চাহিদায়।
উল্লেখ্য, চট্টগ্রামে মাছের চাহিদা ৫৫-৬০ শতাংশ চাষের মাছ পূরণ করলেও বর্তমানে সামুদ্রিক মাছের ঘাটতিতে প্রায় ৯০ শতাংশ চাহিদা পূরণ করছে মিঠা পানির মাছ।